কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস ব্যবহারের সুবিধা সূমহ।:- EshoPoriBD

0

আসলে কি কম্পিউটারে এন্টিভাইরাসের প্রয়োজন আছে কি না যেটা কম্পিউটারে এন্টিভাইরাসের প্রয়োজন আছে কিন্তু এটার ক্ষেত্রে যে আসলে ডিফল্ড আপনার যে এন্টিভাইরাস থাকে সেটাই কিন্তু সাধারণত কাজ হয়ে যায়। সুতরাং আপনাদেরকে এতটুকু বলি দেখা যায় যে সাধারণত বাজারে বিভিন্ন টাইপের এন্টিভাইরাস থাকে যেগুলো আধিপত্য আগে বেশি ছিলো কিন্তু বর্তমানে আগের মতো আধিপত্য নেই। সুতরাং আমাদের দেশে যেহেতু বেশিরভাগ উইন্ডোজ ব্যবহারকারী আসলে আমি শুধু উইন্ডোস ব্যবহারকারীদের জন্য এই পোস্টটা দেওয়া হয়েছে।



কম্পিউটার এন্টিভাইরাসঃ প্রথমত আপনি যখন উইন্ডোজ ইনস্টল করেন হঠাৎ কিন্তু উইন্ডোজের সাথে কিন্তু একটি এন্টিভাইরাস থাকে তাই ওই যে ভাইটিফল এন্টিভাইরাস আছে সেটা ব্যবহার করলে অনেক। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনি এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন না কারণ সেটা হচ্ছে আপনি বায়োরেটেড উইন্ডোজ  অথবা কম্পিউটার পিসিতে ইনস্টল করে রেখেছেন। কিন্তু আপনি যদি জেনুয়েল উইন্ডোজ ব্যবহার করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি প্রতিনিয়ত যখন দেখবেন আপডেট অপশনে যাবেন তখন আপনি আপডেট দিবেন দেখা যাবে যে ওই যে আপনার এন্টিভাইরাস আছে ভাইটিফল এন্টিভাইরাস রয়েছে প্রতিনিয়ত আপনি পাবেন। 




ওই আপডেটের কারণে দেখা যায় যে আমার মতে হচ্ছে না এক্সট্রা এন্টিভাইরাস প্রয়োজন হয় না শীঘ্রই এটাই বেস্ট পারফর্ম করে আমার মতে আমি লাস্ট সাত আট বছর ধরে ওই ডিফল্ড ভাইটিফল এন্টিভাইরাস আছে সেটা ব্যবহার করছি। এই ক্ষেত্রে আমি ফাইনারি কোনো সমস্যা পরে নি এটা আসলে মজবুত করে কীভাবে উইন্ডোজ ব্যবহার করছেন আপনি আসলে আননুরস সফটওয়ার ব্যবহার করছেন কি না বা ডাউনলোড করছেন কি না এই সবের উপরে ডিপেন্ড করে থাকে। 



এই ধরণের কারণে আপনি অনেক সময় বিপদে পড়তে পারেন এটা আসলে টোটালি ডিপেন্ড টেকনিকেল ফাণ্ডের কারণে সমস্যা হয় কিন্তু উইন্ডোজের সাথে যে আপনার এন্টিভাইরাস থাকে সেটা সোল ৯৯% কাজ করতে দেয়। এই ক্ষেত্রে আমার উইন্ডেজের সাথে যে ভাইটিফল এন্টিভাইরাস আছে সেটা ব্যবহার করেন নিয়মিত আপডেট করে নেন। আপনি আসলে ওই বায়োরেটেড উইন্ডোজ বাদ দিয়ে দেন আর না নতুন করে কম্পিউটার উইন্ডোজ ইনস্টল করেন তাছাড়া আপনি এনিস্টেন্ট উইন্ডোজকে একটিভ করে নেন জেনুয়েল উইন্ডোজ ব্যবহার করা শুরু করেন।



জেনুয়েল উন্ডোজঃ তাহলে দেখা যাবে যে বিভিন্ন টাইপের সমস্যা থেকে বেঁচে যাবেন সুতরাং এই ক্ষেত্রে আপনি কীভাবে উইন্ডোজ দিতে পারেন আপনি সরাসরি মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে পারেন। সেটার প্রসেস আসলে আমরা এখানে আই বাটন আছে সেখানে আমরা বিভিন্ন এন্টিভাইরের প্রসেস তোলে ধরে থাকি। সেটা দেখে আপনি যদি উইন্ডোজ এন্টিভাইরাস এর সুবিধা পেতে পারেন সেক্ষেত্রে আরেকটা কথা বলে নেই যদি আসলে উইন্ডোজ এক্টিভেইট করতে চান সেক্ষেত্রে সরাসরি নতুন একটি উইন্ডোজ কিনতে অনেক টাকার প্ৰয়োজন হয়ে যায়। 


Also Read: মালেশিয়ার কলিং ভিসার খরচ কমছে জেনে নিন।:- EshoPoriBD

আপনি একটি ওয়েব কিনে নিতে পারেন এক্ষেত্রে প্রাইজ পরে ১৪০০ ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা টাইম টু টাইম ডিপেন্ড করে বা ওএমজি সম্পর্কে আপনার ধারণা না থাকে তাহলে অবশ্যই এই ব্যবহার শিখে নিতে পারেন। আপনি কম্পিউটার ব্যবহার ক্ষেত্রে কিছু তথ্য আপনাকে সঠিকভাবে জানতে হবে এন্টিভাইরাস থেকে ওই জিনিসগুলো আপনি যদি ফলো করেন তাহলে এই ভাইরাস জনিত সমস্যা কখনোই পড়বেন না। প্রথমত আননুরস থেকে সফটওয়ার ডাউনলোড করবেন না তারপর পাইওরেটেড সফটওয়ার থেকে বিরত থাকা উচিত। 



এই ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে থাকে সেক্ষেত্রে বুঝে শোনে রিনওসান্স সফটওয়ার কানেকশন করতে পারেন। যদি আপনার সামর্থ্য না কোলায় তাহলে আপনি মুখ্যভূমিকা পালন কে আপনি যে উইন্ডোজটা ব্যবহার করছেন মানে যেটা আপনার ভাষা সেটা যদি আপনার গলদ থাকে তাহলে অন্যান্য জায়গায় সমস্যা হতেই পারে। কম্পিউটার এন্টিভাইরাস থেকে ভাইটিফল সফটওয়ার আছে সেটাকে ইন্টোলেন্স করলে কাজ হয়ে যাবে। পরে যে সিকিউরিটি দিবে তার থেকে বেস্ট সিকিউরিটি উইন্ডোজের যে ভাইটিফল এন্টিভাইরাস সফটওয়ার আছে। কম্পিউটার এন্টিভাইরাসের ব্যবহারের সুবিধা সূমহ আপনারা সবাই জানতে পারলেন। 

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)
To Top